ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২৪ অক্টোবর ২০২৪

ফিলিপিন্সে ঘূর্ণিঝড় ‘ট্রামি’র তাণ্ডবে ১৪ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
অক্টোবর ২৪, ২০২৪ ১০:৪২ পূর্বাহ্ণ । ৪০ জন

গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় ‘ট্রামি’র তাণ্ডবে ফিলিপিন্সে অন্তত ১৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এছাড়া, ঘূর্ণিঝড়টি দেশের পূর্ব উপকূলের কাছাকাছি এগিয়ে আসায় কয়েক হাজার মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। বুধবার (২৩ অক্টোবর) স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।

এতে বলা হয়, ‘ট্রামি’র চিহ্ণিত বিপজ্জনক এলাকায় আটকেপড়া বাসিন্দাদের উদ্ধারের জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে উদ্ধারকারীরা। এছাড়া, মুষলধারে বৃষ্টির ফলে রাস্তাগুলো যেন নদীতে পরিণত হয়েছে। আর পুরো গ্রাম তলিয়ে গেছে পানির নিচে।

পুলিশ প্রধান এরুইন রেবেলন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘ট্রামি’র তাণ্ডবে বিকল অঞ্চলের নাগা শহরে কমপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে, বিস্তারিত তথ্য এখনও জানা যায়নি।

আঞ্চলিক বেসামরিক প্রতিরক্ষা অফিস বিকল অঞ্চলের অন্যান্য স্থানে আরও দুজনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে। এদের মধ্যে মাসবাতে প্রদেশের পালানাসে গাছের ডাল পড়ে ২২ বছর বয়সি একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর কাতান্ডুয়ানেস প্রদেশের বাগামোনোক এলাকায় ৭১ বছর বয়সি এক ব্যক্তি মারা গেছেন। এছাড়া, আরও পাঁচ জেলে নিখোঁজের খবর পাওয়া গেছে।

পুলিশ জানায়, উত্তর ফিলিপিন্সে অন্তত ৩২ হাজার মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ছেলে পালিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটির প্রধান দ্বীপ লুজোনের কাছাকাছি চলে এসেছে।

আঞ্চলিক পুলিশের মুখপাত্র লুইসা কালুবাকিব বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, তারা পুলিশের উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছেন। কিন্তু দলটি কিছু এলাকায় প্রবেশ করতে হিমশিম খাচ্ছে; কারণ বন্যার পানি বেশি ছিল এবং স্রোত খুবই শক্তিশালী ছিল। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।

এতে বলা হয়, ‘ট্রামি’র চিহ্ণিত বিপজ্জনক এলাকায় আটকেপড়া বাসিন্দাদের উদ্ধারের জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে উদ্ধারকারীরা। এছাড়া, মুষলধারে বৃষ্টির ফলে রাস্তাগুলো যেন নদীতে পরিণত হয়েছে। আর পুরো গ্রাম তলিয়ে গেছে পানির নিচে।

পুলিশ প্রধান এরুইন রেবেলন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘ট্রামি’র তাণ্ডবে বিকল অঞ্চলের নাগা শহরে কমপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে, বিস্তারিত তথ্য এখনও জানা যায়নি।

আঞ্চলিক বেসামরিক প্রতিরক্ষা অফিস বিকল অঞ্চলের অন্যান্য স্থানে আরও দুজনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে। এদের মধ্যে মাসবাতে প্রদেশের পালানাসে গাছের ডাল পড়ে ২২ বছর বয়সি একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর কাতান্ডুয়ানেস প্রদেশের বাগামোনোক এলাকায় ৭১ বছর বয়সি এক ব্যক্তি মারা গেছেন। এছাড়া, আরও পাঁচ জেলে নিখোঁজের খবর পাওয়া গেছে।

পুলিশ জানায়, উত্তর ফিলিপিন্সে অন্তত ৩২ হাজার মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ছেলে পালিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটির প্রধান দ্বীপ লুজোনের কাছাকাছি চলে এসেছে।

আঞ্চলিক পুলিশের মুখপাত্র লুইসা কালুবাকিব বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, তারা পুলিশের উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছেন। কিন্তু দলটি কিছু এলাকায় প্রবেশ করতে হিমশিম খাচ্ছে; কারণ বন্যার পানি বেশি ছিল এবং স্রোত খুবই শক্তিশালী ছিল।