দেশে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের সার্বিক ক্ষয়-ক্ষতি রোধে আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি প্রণীত হয়েছে। আইনের ধারা-৫ অনুসারে, তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা ও পৃষ্ঠপোষকতা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এতদসত্ত্বেও, তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে সারাদেশে চলছে তামাকের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা কার্যক্রম।
তামাকের ভয়াবহতা বিবেচনায় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। জনস্বার্থে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিদ্যমান আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি সংশোধনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু তামাক কোম্পানীগুলো তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনী প্রক্রিয়ায় নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করার মাধ্যমে সংশোধনী প্রক্রিয়া ব্যহত করছে।
এ প্রেক্ষিতে আগামী ১৭ আগস্ট ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১.০০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে “দেশব্যাপী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন : সিগারেট কোম্পানি বেপরোয়া” শিরোনামে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা), বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি,বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি, এইড ফাউন্ডেশন, প্রত্যাশা মাদক বিরোধী সংগঠন, টিসিআরসি, ডাস, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, মানস, নাটাব ও ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাব্লিউবিবি) ট্রাস্ট যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।