আন্তর্জাতিক নদী, বন, ও জলাভূমি রক্ষায় দেশগুলোকে একত্রে কাজ করতে হবে। পরিবেশগত এবং জলবায়ু ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন ও দূষণের জন্য দায়ী দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণের আওতায় আনতে হবে। জীববৈচিত্র্য রক্ষায় আমাদের প্রকৃতি কেন্দ্রিক হতে হবে এবং প্রকৃতির অধিকার নিয়ে কথা বলতে হবে বলে জানিয়েছে পরিবেশ উপদেষ্টা।
মঙ্গলবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে ‘রিইমাজিনিং কনজারভেশন ইন এশিয়া: এ নেচার পজিটিভ ফিউচার’ প্রতিপাদ্যে ৮ম আইইউসিএন রিজিওনাল কনজারভেশন ফোরামে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা বলেন। কনফারেন্সে আইইউসিএন আগামী ২০ বছরের ভিশন ও কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, উন্নয়ন ও পরিবেশের বিরোধিতার ধারণা সঠিক নয়। আইইউসিএন উপস্থাপিত ভিশন অর্জিত হলে এটি প্রমাণিত হবে। তিনি ২০ বছরের ভিশনকে নিয়মিত আপডেট করার প্রস্তাব করেন এবং সকল পরিকল্পনায় যুবকদের অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
৩ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর চলমান এই কনফারেন্সে উপদেষ্টা বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রতিনিধি দলে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুনও রয়েছেন। এসময় পরিবেশ উপদেষ্টার পাশাপাশি মালদ্বীপের প্রতিনিধিও বক্তব্য রাখেন।