২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় ধাপে নাবী জাতের (লেইট ভ্যারাইটি) গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১৬ কোটি ২০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেয়া হবে। সারা দেশের ১৮ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এ প্রণোদনার আওতায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পাবেন।
এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের নাবী ( লেইট) জাতের প্রয়োজনীয় ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন।এছাড়া, জমি প্রস্তুত ও শ্রমিকের মজুরি বাবদ ২ হাজার টাকা নগদ পাবেন।
নাবী জাতের এই পেঁয়াজ রোপণের সময় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর উৎপাদন বা বাজারে আসবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শীঘ্রই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
এর আগে প্রথম ধাপে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতেও সমপরিমাণ বা ১৬ কোটি টাকার প্রণোদনা ১৮ হাজার কৃষককে দেয়া হয়েছে। প্রণোদনার আওতায় আবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। এই পেঁয়াজ বাজারে আসবে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।