প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে বাজারে আলুর দাম বাড়তি। চলতি মাসের শুরুতে খুচরায় প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ৬০-৬৫ টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার তিনটি খুচরা বাজারে মানভেদে আলু বিক্রি হয়েছে ৭০-৭৫ টাকায়। সেই হিসাবে তিন সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ১৫ টাকা পর্যন্ত বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে আলুর পাশাপাশি বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দামও বাড়তি। এতে এক মাসের ব্যবধানে খোলা সয়াবিনের দাম লিটারে ১৬-১৭ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম ১৩ টাকা বেড়েছে।
খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, হিমাগার পর্যায়ে আলুর দাম এখনো বেশি। এ কারণে খুচরা বাজারেও পণ্যটির দাম কমেনি। হিমাগার পর্যায়ে নেই স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি। তাই কমেনি আলু দাম।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে বাজারে আলুর দাম বাড়তি। চলতি মাসের শুরুতে খুচরায় প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ৬০-৬৫ টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার তিনটি খুচরা বাজারে মানভেদে আলু বিক্রি হয়েছে ৭০-৭৫ টাকায়। সেই হিসাবে তিন সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ১৫ টাকা পর্যন্ত।
আলুর পাশাপাশি বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দামও বাড়তি। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৭০ থেকে ১৭২ টাকা ও খোলা পাম তেল ১৬২-১৬৩ টাকায় বিক্রি হয়। এক মাসের ব্যবধানে খোলা সয়াবিনের দাম লিটারে ১৬-১৭ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম ১৩ টাকা বেড়েছে।
গত সপ্তাহে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহে কিছুটা সংকট ছিল। গত মঙ্গলবার ভোজ্যতেল আমদানিতে মূল্য সংযোজন কর ৫ শতাংশ কমানোর সরকারি সিদ্ধান্তের পর বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে।