দুটি মোটরসাইকেলে করে সিলেট থেকে আনন্দ ভ্রমণ শেষে পুরান ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় যাচ্ছিলেন আরিফসহ তার দুই বন্ধু। একই সময়ে আরেকটি মোটরসাইকেল যোগে নরসিংদীর জিনারদী এলাকার অপর তিনজন ঢাকা অভিমুখে যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা মিতালী পরিবহনের (ফাহিমা এন্টারপ্রাইজের) দ্রুতগতির যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের তিনটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আরিফ হোসেনের মৃত্যু হয়। এবং আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাতে মহাসড়কের বাসাইল এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আরিফ হোসেন (২৬) পুরান ঢাকার কেরানীগঞ্জের রফিকুল ইসলামের ছেলে। আহতরা হলেন: একই এলাকার হাবিব, ইয়ামিন, নরসিংদীর জিনারদী এলাকার আতিকুর রহমান, আরিফ এবং সৃজন মিয়া।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, দুটি মোটরসাইকেলে করে সিলেট থেকে আনন্দ ভ্রমণ শেষে পুরান ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় যাচ্ছিলেন আরিফসহ তার দুই বন্ধু। একই সময়ে আরেকটি মোটরসাইকেল যোগে নরসিংদীর জিনারদী এলাকার অপর তিনজন ঢাকা অভিমুখে যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা মিতালী পরিবহনের (ফাহিমা এন্টারপ্রাইজের) দ্রুতগতির যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের তিনটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আরিফ হোসেনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
ইটাখোলা হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক বিল্লাল হোসেন জানান, পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর সহায়তায় হতাহতদের উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযুক্ত বাসটি ঘটনাস্থলে থাকলেও পালিয়েছে চালক ও সহযোগী। পরবর্তীতে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।