দেশের পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে যুব সম্প্রদায়কে যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শিখতে হবে। এবং প্রকৃতিকে সুরক্ষা করে তার সঙ্গে সহাবস্থান করতে হবে। পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে সরকারের প্রচেষ্টায় অংশীদার হতে হবে বলে জানিয়েছে পরিবেশমন্ত্রী।
রবিবার (২ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘সাসটেইনেবল বিয়ন্ড কনফ্লিক্ট: ফর্জিং ইকুইট্যাবল পিস থ্রু ইউনিফাইড অ্যাকশন’ প্রতিপাদ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশন্স ২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের তিনটি গুরুতর সমস্যা হলো- জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি ও দূষণ সমাধান। এই সমস্যা সমাধানে যুবকদের নিজেদের নিয়োজিত করতে হবে। যুব সম্প্রদায়কে যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শিখতে হবে। এবং প্রকৃতিকে সুরক্ষা করে তার সঙ্গে সহাবস্থান করতে হবে। পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে সরকারের প্রচেষ্টায় অংশীদার হতে হবে।
তিনি বলেন, সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করতে পারলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্র্য মুক্ত সোনার বাংলা গড়া সম্ভব হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস.ওয়াই. রমাদান, সংসদ সদস্য জারা জাবিন মাহবুব ও বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র অর্থনীতিবিদ সৈয়দ রাশেদ আল-জায়েদ।