দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসের মধ্যে একটি ঢাকার এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে এবং অপরটি সাভার থেকে আসছিল। ভোরে নবীনগর টেকনিক্যাল এলাকায় দুই মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন দুটি মাইক্রোবাস পাশাপাশি উল্টে আছে এবং ভেতর থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে। এরপর স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় গুরুতর অবস্থায় ৫ শিশুসহ ১৭ জনকে উদ্ধার করেন। তবে আহতদের মধ্যে ১৩ জনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন স্থানীয়রা।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টার দিকে শেরপুর-ঢাকা মহাসড়কের নবীনগর টেকনিক্যাল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসের মধ্যে একটি ঢাকার এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে এবং অপরটি সাভার থেকে আসছিল। ভোরে নবীনগর টেকনিক্যাল এলাকায় দুই মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন দুটি মাইক্রোবাস পাশাপাশি উল্টে আছে এবং ভেতর থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে। এরপর স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় গুরুতর অবস্থায় পাঁচ শিশুসহ ১৭ জনকে উদ্ধার করেন।
আহতদের মধ্যে ১৩ জনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম জানান, এখন পর্যন্ত কারো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। তবে আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সবাইকেই প্রথমে শেরপুর সদর হাসপাতালে নেয়ার হয়। সেখান থেকে আশঙ্কাজনক ১৩ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।