ঢাকাসোমবার , ৮ জুলাই ২০২৪
  • অন্যান্য

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নানা-নাতনির মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
জুলাই ৮, ২০২৪ ২:৩০ অপরাহ্ণ । ৭৬ জন

লক্ষ্মীপুরে, মিমি ও তার নানা নছির চট্টগ্রামগামী শাহী পরিবহণের একটি বাসের যাত্রী ছিলেন। ভোলা থেকে সদর উপজেলার মজু চৌধুরীরহাট এলাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে শাহী বাসে উঠেন। ঘটনাস্থলে এসে বাসটি তেল নেওয়ার জন্য পাম্পে দাঁড়ায়। এসময় নাতনিকে নিয়ে বাস থেকে নেমে নছির রাস্তার বিপরীত পাশের দোকানে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পারাপারের সময় যমুনা পরিবহণের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই শিশু মিমি মারা যায় এবং তার নানা নাছিরও গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপালে নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা যান।

সোমবার (৮ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের পূর্ব হাজিরপাড়া এলাকার সিয়াম পেট্টোল পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নছির ও মিমি ভোলা জেলার বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মিমি ও তার নানা নছির চট্টগ্রামগামী শাহী পরিবহণের একটি বাসের যাত্রী ছিলেন। ভোলা থেকে সদর উপজেলার মজু চৌধুরীরহাট এলাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে শাহী বাসে উঠেন। ঘটনাস্থলে এসে বাসটি তেল নেওয়ার জন্য পাম্পে দাঁড়ায়। এসময় নাতনিকে নিয়ে বাস থেকে নেমে নছির রাস্তার বিপরীত পাশের দোকানে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পারাপারের সময় যমুনা পরিবহণের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই শিশু মিমি মারা যায় এবং তার নানা নাছিরও গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপালে নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা যান।

সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) অরুপ পাল বলেন, ‘দুর্ঘটনায় এক শিশুকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে। আহত অবস্থায় নছির নামে আরও একজনকে আনা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা গেছেন। লাশ মর্গে রাখা হয়েছে। সম্পর্কে তারা নানা-নাতনি বলে জানা গেছে।’

বিষয়টি নিশ্চিত করে চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন জানান, এই ঘটনায় বাসচালকে আটক করা যায়নি।