বাংলাদেশে ১ থেকে ১ লক্ষ টাকা ডিপোজিট আছে এমন অ্যাকাউন্টের সংখ্যা টোটাল একাউন্টের ৯১%। এই ব্যাংকগুলো যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আমরা এই ৯১% অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদেরকে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেওয়ার মতো সক্ষমতা আমাদের আছে।
আজ বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ রাজধানীতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডি আয়োজিত ইনসেপশন অফ দ্য সোস্যাল ইন্স্যুরেন্স ফোরাম এর সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স বিভাগের যুগ্ম পরিচালক সাহেদুল হাসান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ ডিপোজিট ইনসুরেন্স এখানে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক একটা অর্গানাইজেশন আছে। ওনাদের মেম্বার আমরা। উনারা বিভিন্ন গাইডলাইন ইস্যু করে থাকেন। কোন দেশ কিভাবে চলছে আমানতকারী সুরক্ষার জন্য সেটা থেকে আমরা অনেক নলেজ গ্রেদার করি বা তারা শেয়ার করে আমাদের সাথে। সেটা আমাদের দেশে ইমপ্লিমেন্ট করার চেষ্টা করি যার কারণে ব্যাংকিং সেক্টরে মানুষের প্রতি আস্থাটা সবচেয়ে বেশি। ব্যাংকিং সেক্টরে যদিও আমরা ক্ষুদ্র আমানতকারীর সুরক্ষায় কাজ করি কিন্তু বড় বড় আমানতকারীরা যাদের হাজার কোটি টাকা ব্যাংকে আছে এমনও অনেক ব্যবসায়ী আছেন, ডিপোজিটর আছেন উনাদের সুরক্ষায় আমরা পার্শিয়ালি এবং ক্ষুদ্র আমানতকারীদের জন্যও কাজ করছি।
তিনি আরও বলেন, ডিপোজিট ইন্সুরেন্স অ্যাক্ট ২০০০ সালের যেটা সেটার আলোকে আমরা পরিচালিত হচ্ছি। সুতরাং আজকের এই অনুষ্ঠান থেকে আমাদের শিক্ষা আছে। আস্থা সংকট দূরীকরণের ক্ষেত্রে আপনারা যদি পারেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইন্সুরেন্স ডিপার্টমেন্টের সাথে ইনক্রিপটেড করে নিতে পারেন।